আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ

Anjuman-e Ittihadul Madaris Madaris Bangladesh

আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ

প্রধান কার্যালয়: আল-জামিয়া আল-ইসলমিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম।​

Anjuman-e Ittihadul Madaris Bangladesh

আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ

প্রধান কার্যালয়: আল-জামিয়া আল-ইসলমিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম।

পরীক্ষা বিষয়ক বোর্ডের নীতিমালা

(ক) আঞ্জুমানে ইত্তিহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ (কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড)-এ অন্তর্ভুক্ত সকল মাদ্রাসায় বাষিক তিনটি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ত্রৈমাসিক পরীক্ষা- ছফর মাসের ১ম সপ্তাহে। ষাম্মাসিক পরীক্ষা-জুমাদাল উলার ১ম সপ্তাহে এবং বার্ষিক পরীক্ষা-শাবান মাসে।

(খ) বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত মারকাজী পরীক্ষা প্রতি মারহালা বা স্তরের শেষ বর্ষে শাবান মাসে অনুষ্ঠিত হয়।

(গ) বোর্ডের সকল মাদ্রাসার জন্য মারকাজী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা অপরিহার্য। আর পরীক্ষায় যাবতীয় নিয়ম-কানুন আঞ্জুমান কতৃক প্রদত্ত হয়।

(ঘ) ভবিষ্যতে আঞ্জুমানের শোরার সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে তাখাসসুসগুলির মারকাজী পরীক্ষাও নেয়া যেতে পারে।

(ঙ) জমাতে দাহুম পযন্ত কিতাবসমূহের এবং হেফজ ও নাজেরার পরীক্ষা মৌখিক গ্রহণ করা হয়। বাকী জামাতগুলোর পরীক্ষা লিখিতভাবে হয়।

(চ) প্রতি কিতাবের সাময়িক পরীক্ষা ঐ কিতাবের শিক্ষকই গ্রহণ করবেন। বাষিক পরীক্ষা ভিন্ন শিক্ষকের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়। আর মারকাজী পরীক্ষা ভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষকের মাধ্যমে নির্ধারিত নিয়মে গ্রহণ করা হয়।

(ছ) মারকাজীসহ প্রতি পরীক্ষায় সবোচ্চ নম্বর ১০০ এবং পাশের নম্বর ৩৩ হয়। আর বিভাগ নিধারণ নিম্মরূপ হবে।

মোমতাজ              ৮০-১০০

জাইয়িদ জিদ্দান       ৬০-৭৯

জাইয়িদ               ৪৫-৫৯

মাকবুল                ৩৩-৪৪

৩৩ এর কম নম্বর পেলে রাসেব অথাৎ অকৃতকায গণ্য হবে।

(জ) যদি কোন ছাত্র গড়ে প্রতি কিতাবে ৩৩ নম্বর লাভ করে তবে একটি কিতাব অকৃতকায হলেও তাকে পাশ ধরা হয়।

(ঝ) মাদ্রাসা যদি ছাত্রদেরকে পুরস্কার দিতে চায় তবে জাইয়িদ জিদ্দান এবং মোমতাজ স্তরে উত্তীর্ণ ছাত্রদেরকেই দিতে পারে।